বোমা বাজি.....
 |
| সমস্ত অন্ধকার যাক মুছে |
 |
| দোকানে বৈদুতিক আলোর পশরা |
দীপাবলীতে আমরা আলোর রোশনায় ভরিয়ে দিতে চাই চতুর্দিক। উদ্দেশ্য- সমস্ত অশুভ শক্তিকে দূরে তাড়িয়ে,শুভ শক্তিকে আহবাণ জানানো। তার জন্য কখনও মাটির প্রদীপ দিয়ে বাড়ি সাজাই আবার কখনো মোমবাতি আর বর্তমানে বেশিরভাগ বাড়িতে ছোটো-বড় নানান আকারের টুনি লাইট দিয়ে সাজানোর চলটাই বেশি।
 |
| হরেক রকম বোমাবাজি |
অন্য দিকে অশুভ শক্তি তাড়ানোর রয়্ছে হরেক রকম উপায়। কেউ ফুলঝুরি,তুবড়িতেই আটকে রাখে তাদের অস্ত্রর সমাহার, আবার কেউ কেউ ব্যবহার করতে পছন্দ করে চকলেট বোম, দোদোমা, কালিপটকা; যদিও এই সব শব্দ বাজি গুলো প্রশাসনিক ভাবে ব্যবহার করা নিষিদ্ধ,তবে এক রাতের জন্য অনেকেই বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দেয়।
কেউ কেউ আছে এক নাগারে শব্দ বাজি পুড়িয়ে ভাবে নিমিষে অশুভ শক্তিকে সে তাড়াবে, তবে দুঃখের বিষয়, সেই সব কাজকর্মে অশুভ শক্তি কতটা যায় তা দৃশ্যত না জানা থাকলেও,বাড়ির বৃদ্ধ মানুষ থেকে শুরু করে তরুণ গরম রক্তধারী মানুষ; সকলেরই প্রাণ ওষ্ঠাগত হয় যায়।
তবে শুধু যে আশেপাশের মানুষরাই অতীষ্ঠ হয় তা নয়, কখনো নিজেরাও বিপদে পরে যায়। এই দিন হাসপাতালে আগুনে পুড়ে যাওয়া মানুষের ভীর হয় সবচেয়ে বেশি।
সরকার তার চেষ্ঠায় কোনো বার ত্রুটি রাখে না, রোগটা মানুষের মধ্যে থাকে। বড় বড় সেলিব্রিটিরা বারে বারে আমাদের সাবধানতা অবলম্বন করার অনুরোধ করে,তবে কে শোনে কার কথা।
জানিনা আমার এই ব্লগ কতজন মানুষের কাছে পৌছাবে, তবু জানাতে চাই,এই দিনটা আসুন সকলের আনন্দের দিন করে তোলার চেষ্ঠা করি পরের বার থেকে। প্রায় হারিয়ে যেতে বসা মাটির প্রদীপ শিল্পকে চলুন একটু প্রাণ দেওয়ার চেষ্ঠা করি.
No comments:
Post a Comment